আফগানিস্তানে মার্কিনিদের ব্যর্থ হওয়ার আরও কিছু কারণ

প্রকাশিত: ২:৫৮ অপরাহ্ণ, আগস্ট ১৭, ২০২১ | আপডেট: ৯:৪২:অপরাহ্ণ, আগস্ট ২১, ২০২১

কাবুলের সিংহাসন থেকে তালেবানকে হটানো হয়েছিল ২০০১ সালে। দীর্ঘ ২০ বছর আগ্রাসনের পর যুক্তরাষ্ট্র দেশটি থেকে সেনা প্রত্যাহার করে নিচ্ছে। আবারও দৃশ্যপটে তালেবান। ক্ষমতা বুঝে নেওয়ার অপেক্ষায় আছে তারা।

আফগানিস্তানে তালেবানকে ক্ষমতাচ্যূত করার পর দীর্ঘ ২০ বছর ধরে দেশটিতে মার্কিন বাহিনীর উপস্থিতি ছিল। কিন্তু হঠাৎ করেই চলতি বছরের এপ্রিলে বর্তমান প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন আফগানিস্তান থেকে সব মার্কিন সেনা প্রত্যাহারের ঘোষণা দেন।

পূর্ববর্তী মার্কিন প্রেসিডেন্ট আফগান সংকট সামাধানের কোনো গ্রহণযোগ্য পথ বাতলে দেননি। তাই সেনা সরিয়ে নেওয়া ছাড়া আর কোনো পথ খোলা ছিল না বাইডেনের সামনে।

আগের প্রেসিডেন্টের আমলে শুরু হওয়া এই ব্যয়বহুল যুদ্ধ শেষ করার জন্য নিজের দেশে ব্যাপক চাপে ছিলেন বাইডেন৷ কারণ অধিকাংশ মার্কিনিই এই যুদ্ধের বিরুদ্ধে ছিল। অন্য একটি দেশে দখলদার তকমা জোটার পাশাপাশি নিজেদের জানমালের ঝুঁকির তীব্র বিরোধিতা করছিল যুক্তরাষ্ট্রের নাগরিক।

নিজের দেশের জনগণের কাছে গ্রহণযোগ্যতা ধরে রাখার জন্য বাইডেনের এই যুদ্ধ শেষ করার প্রয়োজন ছিল বলে বিভিন্ন আন্তর্জাতিক বিশ্লেষকরা জানিয়েছেন।

অনেকেই আবার এধরনের জটিল আর বিপজ্জনক পরিস্থিতি মোকাবেলায় বাইডেনের অভিজ্ঞতার অভাবকে দায়ি করছেন।

বিজ্ঞাপন
Add Custom Banar 2
সংবাদটি ভালো লাগলে শেয়ার করুন।

Medical add