এ উপলক্ষে আন্তর্জাতিক কৃষ্ণভাবনামৃত সংঘ (ইসকন) সিলেট যুগলটিলায় সামাজিক দুরত্ব ও স্বাস্থ্যবিধি মেনে নানা কর্মসূচি পালন করে।
জন্মাষ্টমীর অনুষ্ঠানসূচির মধ্যে সোমবার মধ্যরাত্রি পর্যন্ত নির্জলা উপবাস, মহাসংকীর্ত্তন দাস ব্রহ্মচারী পরিচালনায় সকাল ৬টায় কীর্ত্তন মেলা, শ্রীমৎ ভক্তি অদ্বৈত নবদ্বীপ স্বামী মহারাজ ও শ্রীপাদ ভাগবত করুনা দাস ব্রহ্মচারীর পরিবেশনায় বিকাল ৪টায় অনুষ্টিত হয় কৃষ্ণলীলামৃত।
একই দিন বিকাল ৫টায় শ্রীল প্রভুপাদ কথামৃত (জুমের মাধ্যমে), সন্ধ্যা ৬টায় কীর্ত্তন মেলা, সন্ধ্যা ৭টায় শ্রীকৃষ্ণের মহা-অভিষেক ও রাতে অনুকল্প মহাপ্রসাদ বিতরণ করা হবে।
মহামারিকালে দিনব্যাপি এসব নানা আয়োজনে ভক্তদের ভিড় ছিল লক্ষ্যনীয়। এতে ইসকন নেতৃবৃন্দ ছাড়াও বিভিন্ন পেশার অতিথিরা উপস্থিত ছিলেন।
মঙ্গলবারের কর্মসূচি
৩১ আগষ্ট মঙ্গলবারের ব্যাসপুজায় থাকছে নন্দোৎসব ও শ্রীল প্রভুপাদের আবির্ভাব তিথি বিষয়ে নানা আয়োজন।
ইসকন মন্দিরে এসব আয়োজনের মধ্যে রয়েছে সকাল সাড়ে ৭ টায় শ্রীল প্রভুপাদ গুরুপুজা, সকাল ৮টায় শ্রীমদ্ভাগবত পাঠ, সকাল ৯ টায় শ্রীমদ্ভগবদগীতা পারায়ণ ও শ্রীল প্রভুপাদের জীবনী-গ্রন্থ পাঠ, সকাল ১০টায় শ্রীল প্রভুপাদের মহা-অভিষেক অনুষ্টান, সাড়ে ১২টায় আরতি নিবেদন ও শ্রীল প্রভুপাদের চরণকমলে ১০২৫ লাল গোলাপ নিবেদন, দেড়টায় শ্রীল প্রভুপাদের উদ্দেশ্যে ১২৫ পাউন্ড ওজনের কেক নিবেদনসহ নানা অনুষ্ঠান।
এতে ভক্তদের স্বাস্থ্যবিধি মেনে উপস্থিত থাকার জন্য ইসকন মন্দিরের পক্ষ থেকে অনুরোধ জানানো হয়েছে।