প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়েছে, তাদের দু’জনের বিরুদ্ধে একটি সরকারি গোপনীয়তা আইন লঙ্ঘনের অভিযোগ আনা হয়েছে। দেশটিতে এ আইনে সর্বোচ্চ ১৪ বছরের সাজার বিধান রয়েছে। তবে অভিযোগ অস্বীকার করেছেন সুচি ও টার্নেল।
একটি সূত্র জানিয়েছে, দুজনকে আলাদাভাবে তিন বছরের কারাদণ্ড দেওয়া হয়েছে।
২০২১ সালের ফেব্রুয়ারিতে সু চি’কে আটক করে ক্ষমতা দখলে নেয় সামরিক বাহিনী। এরপরই সামরিক শাসন জারি করে। তখন দেশটির রাজনীতিবিদ, আইনপ্রণেতা, শিক্ষক, ছাত্র, সাংবাদিকসহ বহু মানুষকে আটক করে নিরাপত্তা বাহিনী। তখনই সু চি’র উপদেষ্টা শন টার্নেলকে বন্দি করে বিচারের আওতায় আনা হয়।
রয়টার্স জানিয়েছে, টার্নেল অস্ট্রেলিয়ার ম্যাকুয়ারি বিশ্ববিদ্যালয়ের অর্থনীতির অধ্যাপক। মিয়ানমারে সামরিক অভ্যুত্থানের কয়েকদিন পরই আটক হন।
শান্তিতে নোবেলজয়ী সু চি’র বিরুদ্ধে বেশ কয়েকটি মামলার রায় বিপক্ষে গেছে। এখন পর্যন্ত ১৭ বছরের সাজা হয়েছে তার। যদিও সব সময় নিজেকে নির্দোষ দাবি করে আসছেন তিনি।